চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ চোরকারবারির লাশ উদ্ধার

 অনলাইন ডেস্ক    ৯ অক্টোবার, ২০২৩ ১১:৫২:০০নিউজটি দেখা হয়েছে মোট 20 বার

চুয়াডাঙ্গায় রোববার বিকাল চারটার সময় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে ৬৮ টি ছোট ও বড় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারির লাশ উদ্ধার করেছে বিজিবি-৬।

মৃত্যু চোরাকারবারি চুয়াডাঙ্গা দর্শনা নাস্তিপুর গ্রামের ইয়াসিন আলির ছেলে মিরাজ হোসেন (২২)। অপর আরেকজন চোরাকারবারি মাথাভাঙ্গা নদী থেকে উঠে পালিয়ে যায়।

চুয়াডাঙ্গা ৬ বিজিবির পরিচালক সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান (পিএসসি) বলেন, চুয়াডাঙ্গা দর্শনা বারাদী সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণ চোরাচালান হবে। এই রকম বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়ন (বিজিবি-৬) এর অধীনস্থ বারাদী বিওপির টহলদল সীমান্ত এলাকায় টহল তৎপরতা জোরদার করা সহ নজরদারী বৃদ্ধি করা হয়।

তিনি বলেন, বিশেষ সংবাদের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি ২ জন স্বর্ণ চোরাকারবারী মাথাভাঙ্গা নদী পার হয়ে ভারতে যাবেন। ভারতে পার হওয়ার সময় ২৫ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১ জন চোরাকারবারী পানিতে ডুবে যায়। অপর চোরাকারবারী নদী থেকে উঠে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।

আরও পড়ুন: ঢাকায় ৩৫ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করবে টিসিবি...

পরে ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমানের সার্বিক দিক নির্দেশনায় বারাদী বিওপি কমান্ডার নায়েব সুবেদার জাকির হোসেন টহল দল নিয়ে দ্রুত উপস্থিত হয়ে স্থানীয় জনসাধারণের প্রচেষ্টায় ডুবে যাওয়া চোরাকারবারীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন।

এরপর বিজিবি টহল দল মৃত চোরাকারবারীর শরীরে অভিনব কায়দায় অভিযান চালিয়ে ১০ কেজি ২৬৩ গ্রাম (৮৭৯.৮৮ ভরি) ওজনের ছোট বড় ৬৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে।


তিনি আরো বলেন, উদ্ধারকৃত স্বর্ণের বার গুলি চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারী অফিসে জমা দেওয়া হয়েছে। আর মৃত ব্যক্তির আইনগত কার্যক্রম সম্পন্ন শেষে মৃতের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

অনলাইন ডেস্ক