শহরে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতি ৩০, মহাসড়কে বাস চলবে ৮০ কিমিতে

 অনলাইন ডেস্ক    ৮ মে, ২০২৪ ১৫:০৫:০০নিউজটি দেখা হয়েছে মোট 15 বার

২০৩০ সালের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা কমিয়ে আনতে ‘মোটরযানের গতিসীমা সংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০২৪’ জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী সড়ক ভেদে প্রাইভেট কার ও বাসের সর্বোচ্চ গতি নির্ধারণ করা হয়েছে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার এবং মোটরসাইকেলে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার। তবে শহরে সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলবে মোটরসাইকেল ও থ্রি হুইলার।

গত মঙ্গলবার (৭ মে) বাংলাদেশ সড়ক কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান (গ্রেড ১) নূর মোহাম্মদ মজুমদার এই বিষয়টি জানা যায়।

মোটরকার, জিপ, মাইক্রোবাস, হালকা যাত্রীবাহী মোটরযান এবং বাস-মিনিবাস ও ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিসীমা: এক্সপ্রেসওয়েতে ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটগরি-এ) ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় (ক্যাটগরি-বি) ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৭০ কিলোমিটার, সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরে ৪০ কিলোমিটার, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারী আরবান সড়কে ৪০ কিলোমিটার, শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে ৩০ কিলোমিটার।

আরও পড়ুন: জাতীয় দলে ফিরলেন সাকিব-মুস্তাফিজ-সৌম্য...

মোটরসাইকেলে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিসীমা: এক্সপ্রেসওয়েতে ৬০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি-এ) ৫০ কিলোমিটার, জাতীয় (ক্যাটাগরি-বি) ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৫০ কিলোমিটার, সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরে ৩০ কিলোমিটার, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারী আরবান সড়কে ৩০ কিলোমিটার, শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে ২০ কিলোমিটার।

এছাড়া শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ২০ ও ৩০ কিলোমিটার গতিতে থ্রি-হুইলার চলতে পারবে।

অনলাইন ডেস্ক