ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা হলেও দেশি ৮০ টাকা

 অনলাইন ডেস্ক    ১৬ জুন, ২০২৩ ১৮:০০:০০নিউজটি দেখা হয়েছে মোট 7 বার

গত মাসের শুরুর দিকে খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ১০০ টাকারও বেশি ছিল। দাম বেশি হওয়ার কারণে সরকার ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেয়। আর এতেই পারইকার ও খুচরা বাজারে কিছুটা সুখবর আসতে শুরু করে।

কিন্তু ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি হলেও দেশি পেঁয়াজের দাম বাজারে এখনো কমেনি। গত সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম কমে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ছিল ৮০ টাকা। যা এ সপ্তাহেও অপরিবর্তীত রয়েছে।

তবে পেঁয়াজের দাম পাইকারিতে বেশ নেমে এলেও খুচরায় এখনো সেভাবে তার প্রভাব পড়েনি। আর খুচরা পর্যায়ে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ টাকায়।

শুক্রবার (১৬ জুন) দেশের বিভিন্ন মুদিদোকান ঘুরে দেখা গেছে, দোকানে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৫০ টাকায়। যা দোকানিরা পাইকারি বাজার থেকে কিনে আনছেন ৪৫ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০ টাকায়। যা পাইকারি বাজার থেকে কিনতে হচ্ছে ৬৫-৭৫ টাকায়, এমনটাই জানিয়েছেন বেশির ভাগ মুদিদোকানি।


খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পাইকারি বাজার থেকে দেশি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে প্রতি কেজি ৭০ থেকে ৭২ টাকায়। আর খুচরা বাজারে এই পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৮০ টাকায়। ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের ঢোকার পরও দাম কমছে না। যদিও এ পেঁয়াজ বাজারে আসার আগে দেশি পেঁয়াজ পাইকারি পর্যায়ে থেকে আমরা কিনতাম ৯০-১০০ টাকায়।

এখন বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ আসায় দেশি পেঁয়াজের দাম কমে পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭২ টাকায়।

আরো পড়ুন: বাজেটে সিগারেটের দাম বাড়লেও মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে বিড়ির

খুচরা ব্যবসায়ীরা আরো জানিয়েছেন, আমার দোকানে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৫০ টাকা কেজি, আর দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকায়। তবে ভারতের পেঁয়াজ বেশির ভাগই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বিধায় সামনে পেঁয়াজের দাম আরও কমবে।

বাজারে এখন যথেষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ আছে। আর ভারতীয় রসুন বিক্রি করছি ১৫০ টাকা কেজি এবং দেশি রসুন ১৪০ টাকায়। বাজারে এখন দেশি আদা পাওয়া যাচ্ছে যার দামও অনেক বেশি। প্রতি কেজি দেশি আদা ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অনলাইন ডেস্ক