৩০ প্রজাতির রঙ্গীন আম, ৪৫ প্রজাতির মালটা ও কমলা, দশ প্রজাতির আঙুর গাছের চারা সহ প্রায় ৩০০ প্রজাতির ফুল ও ফলের নার্সারি তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জাহিদুল ইসলাম। বছরে আয়ও করছেন ৩০ লাখ টাকা।
১৯৯০ সালে অন্যের নার্সারিতে কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন জাহিদুল ইসলাম। সেখান থেকে অনুপ্রানীত হয়ে গত তিন বছর আগে অন্যের ৭বিঘা জমি বর্গা নিয়ে শুরু করেন দেশি ও বিদেশি ফুল ও ফলের চারা সংগ্রহ।
সেই চারা থেকে ফল গাছ তৈরি করে ফলের বীজ থেকেই উৎপাদন করছেন বিভিন্ন প্রজাতির ফুল ও ফলের গাছ। এই ফুল ও ফলের চারার সাড়াও পেয়েছেন দারুন।
আরও পড়ুন: আজ দুপুর ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস...
ইতিমধ্যে তার বাগান থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে ফুল ও ফলের চারা সংগ্রহ করছেন। ফেসবুক ও ইউটিউবের মাধ্যমে তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ফুল ও ফলের চারা বিক্রি করে থাকেন।মাসে আয়ও করছেন তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা।
জাহিদুল ইসলামের বাগান থেকে ফল ও ফুলের চারা সংগ্রহ করে বাড়িতে ছাদবাগান তৈরি করেছেন অনেকেই। ফুল ও ফুল গাছের গুণগত মান ভালো হওয়ায় অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করে সংগ্রহ করছেন চারা।
জাহিদুল ইসলামকে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন পরামর্শ বলে জানান গাংনী উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ অফিসার মোঃ বকুল হোসেন।
তরিকুল ইসলাম